Posts

মোটা হতে চান? তাহলে এই ৬ টি ঘরোয়া টিপস দেখুন

Image
আমদের মধ্যে অনেকে যেমন ওভার ওয়েট হন, তেমনই এমন কিছু মানুষ আছেন যারা আন্ডার ওয়েট হন। সাধারণত একজন পরিণত মানুষের ওজন যদি স্বাভাবিকের থেকে কম হয়, তাহলে কিন্তু এই আন্ডার ওয়েট সমস্যায় ভুগতে হয়। এই ধরণের রোগের ক্ষেত্রে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারেই কমে যায়। এছাড়া অতিরিক্ত কম ওজন বা অতিরিক্ত রোগা হলে নিজেদের আয়ন ার সামনেও ভালো লাগে না, পছন্দসই জামাকাপড় পরে মনে হয় জামাকাপড়গুলো হ্যাঙ্গারে ঝুলছে। এছাড়া নানা কটু কথাও শুনতে হয়। সব মিলে জীবনে চলে আসে হতাশা। তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই। কারণ এই ধরণের সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়, মানে সহজ কথায় ওজন বাড়ানোর বা মোটা হওয়ার সহজ কতগুলি ঘরোয়া উপায় নিয়ে আমি আজকে হাজির আপনাদের কাছে। আপনার এই সমস্যা থাকলে পড়তেই হবে আজকের লেখা। ১. স্ট্রেস থেকে মুক্তি রোগা হওয়ার বা দেহের ওজন দ্রুত কমে যাওয়ার একটি অন্যতম কারণ কিন্তু স্ট্রেস, যা এখন আমাদের নিত্য সঙ্গী। তাই ওজন বাড়াতে চাইলে কিন্তু প্রথমেই স্ট্রেস বা অতিরিক্ত কাজের চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে হবে। কীভাবে করবেন, খুব সহজ প্রতিদিন মাত্র ১৫ মিনিট সময় বের করে মেডিটেশন করুন। এতে আপনার মস্তিস্ক রিল্য...

লিভার ক্যান্সারের যে লক্ষণ

Image
অন্য ক্যান্সারের মতোই লিভার ক্যান্সারের ক্ষেত্রেও প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোন লক্ষণ প্রকাশ পায়না। ক্যান্সার কোষ ক্রমশ বড় হতে থাকলে বা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়লে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। লিভার ক্যান্সারের এমন কিছু সাধারণ লক্ষণের কথাই আজ জেনে নিব। পেটে ব্যথা যদি আপনার পেটে ব্যথা অনুভব করেন, বিশেষ করে পেটের ডান পাশে নিয়মিত ব্যথা হলে তা হতে পারে লিভার ক্যান্সারের জন্য। একজন অনকোলজিস্ট বা লিভার বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন সঠিক কারণ জানার জন্য এবং নিরাময়ের জন্য। পেটে কোন ফোলা বা পিন্ড দেখা গেলে উপরের বা নীচের পেটে ফোলা বা পিন্ডের মত অংশ দেখা দিলে তা হতে পারে লিভার ক্যান্সারের লক্ষণ। এর পাশাপাশি পেট ভরা থাকার অনুভূতি থাকলে তা লিভার ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণ হতে পারে। পেট ফুলে যাওয়া পেট ফুলে গেলে তা অবহেলা করা উচিৎ নয়। কারণ এটি হতে পারে ক্যান্সার কোষের অতিরিক্ত বৃদ্ধির কারণে অথবা লিভারে তরল জমে যাওয়ার কারণে। এর ফলে পেটে ও লিভারের মধ্যে চাপ বৃদ্ধি পায়। এতে শুধু লিভারের কাজেই প্রভাব পড়েনা বরং লিভারের অকার্যকারিতাও দেখা দিতে পারে। জন্ডিস যদিও জন্ডিসে আক্রান্ত হলেই তা লিভার ক্...

ডেঙ্গু জ্বর: ডেঙ্গুজ্বর একটি মশাবাহিত রোগ

Image
একে ব্রেকবোন ফিভারও বলা হয়। ডেঙ্গু, এডিস প্রজাতির বিভিন্ন প্রকার মশাদ্বারা পরিবাহিত হয়। প্রধানত: Aedes Aegypti, এন্টি সিংগেল স্ট্যান্ডার্ড RNA ভাইরাস যা Flaviviridae family এবং Flavi virus genus. এর চারটি বিভিন্ন প্রকার আছে। একটি প্রকারের সংক্রমণ সাধারণত জীবনভর সেই প্রকারের প্রতিরোধ ক্ষমতা দেয়। কিন্তু অন্য প্রকারগুলিতে শুধুমাত্র স্বল্পমেয়াদি প্রতিরোধ ক্ষমতা দেয়। অন্য প্রকারের পরবর্তী সংক্রমণ প্রবল জটিলতা ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। যেহেতু কোন  ভ্যাকসিন নেই, মশার সংখ্যার অনুকুল পরিবেশ এবং মশার সংখ্যাবৃদ্ধির হ্রাস এবং মশা কামড়ের সম্ভাবনা কমানোর মাধ্যমে প্রতিরোধ প্রয়োজন। পরিবহণ ডেঙ্গু ভাইরাস প্রাথমিকভাবে এডিস মশা দ্বারা পরিবাহিত হয়। বিশেষ করে A aeggpti এই ভাইরাসের প্রাথমিক ধারক মানুষ। স্ত্রী মশা ডেঙ্গু আক্রান্তর রক্তপান করে নিজে সংক্রমিত হয় ও পেটে ভাইরাস মশার দেহের অন্যান্য কোষে ছড়িয়ে পরে যার মধ্যে আচে৬ মশার লালাগ্রন্থি এবং শেষে এর লালায় চলে আসে। মশার উপর এই ভাইরাসের কোন প্রভাব নেই। রক্তসম্বন্ধী সামগ্রী এবং অঙ্গদান এর মাধ্যমে ও ডেঙ্গু পরিবাহিত হতে পারে। শিশু এবং বাচ্চাদ...

হিজমা-কাপিং দ্বারা চিকিৎসাকৃত এমন কিছু রোগের নাম।

Image
হিজামা ( حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘ আল - হাজম ’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় Cupping ( কাপিং ) । হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত ( Toxin) বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী , চামড়া , ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়। হাদিসে উল্লেখঃ আবূ হুরায়রাহ থেকে বর্ণিত , নবী ( সাল্লাল্লাহু ' আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) বলেন তোমরা যে সকল জিনিস দ্বারা চিকিৎসা করো তার কোনটির মধ্যে উপকার থাকলে তা রক্তমোক্ষণের মধ্যে আছে। আবূ কাবশাহ আল - আনমারী বর্ণনা করেন : নবী ( সাল্লাল্লাহু ' আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) তাঁর মাথার মাঝখানে এবং দু ’ কাঁধের মাঝ বরাবর রক্তমোক্ষণ করাতেন এবং বলতেন : যে ব্যক্তি নিজ দেহের এ অংশ থেকে রক্তমোক্ষণ করাবে , সে তার কোন রোগের চিকিৎসা না করালেও তার কোন ক্ষতি হবে না। ইবনু উমার বলেন : আমি রাসূলুল্লাহ ( সাল্লাল্লাহু '...

যে রোগে অবশ্যই হিজামা চিকিৎসা করবেন

Image
হিজামা থেরাপী ব্রেন স্ট্রোক প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে। মাথা , ঘাড়সহ শরীরের সুনির্দিষ্ট পয়েন্টে হিজামার থেরাপী গ্রহণের মাধ্যমে ব্রেন স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যায়। ব্রেন স্ট্রোক এর অন্যতম কারণ হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ , হিজামা থেরাপীর মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা করা সম্ভব। ব্রেন স্ট্রোক রোগীকে যত তাড়াতাড়ি হিজমা থেরাপী আওতায় নিয়ে আসা যায় তত দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যায়। হিজামা বিশেষজ্ঞ এর মাধ্যমে স্ট্রোকের রোগীকে সুনির্দিষ্ট পয়েন্টে কাপিং বা হিজামা করানো। কাপিং বা হিজামার মাধ্যমে হাড়ক্ষয় , উচ্চ রক্ত চাপ , পিঠের ব্যথা , কোমরে ব্যথা , পা অবস বা পায়ে ঝিঁঝিঁ ধরাসহ যেকোন ধরনের ব্যথাজনিত রোগের চিকিৎসা করা যায়। কাপিং বা হিজামার অন্যতম গুন হচ্ছে এ চিকিৎসা সাইড এফেক্ট বা পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত। ব্রেন স্ট্রোক এর রোগীর এসেসমেন্টের উপর নির্ভর করবে কয়টি সেশন কপিং বা হিজামা থেরাপীর লাগতে পারে। হিজামা বিশেষজ্ঞ কাপিং বা হিজামা পরবর্তী যে গাইড লাইন দেবেন তা ...